শনিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৩

রাখাল রাজা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (ছবি)

টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া যেতে দেখেছি যতটা গ্রাম, পাতায় পাতায় লেখা আছে “জিয়া” তোমার নাম।








আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে, লোভের উর্ধে উঠা এক রাষ্ট্রনায়ক-যাকে বলি বাংলার রাখা রাজা।অহংকার না থাকা একজন জিয়াই দেখিয়েছেন কিভাবে মাটির মানুষ হওয়া যায়, কিভাবে সর্বস্ব দিয়ে দেশকে ভালোবাসা যায়।মাটির সাথে, মানুষের সাথে সম্পর্ক থাকলে জিয়ার মতো সাফারী পড়েই মাটিতে বসে পরা যায়।






 জিয়াকে বাংলাদেশের স্থপতি না বলে, আমি বলি আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার। বাংলাদেশে আজ যে সবুজ বিপ্লব, হাসঁ-মুরগীর খামার, মৎস চাষ, বৃক্ষরোপন, বেসরকারীকরণ, বেসরকারী ব্যাংক বীমা স্থাপন, এনজিওদের কার্যক্রম, কৃষিক্ষেত্রে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার, সামাজিক বনায়ন-এ গুলো জিয়াই বাংলাদেশে চালু করেছেন। খাল কাটা কর্মসূচীর প্রয়োজনীয়তা কতটা-তা বুঝতে বাংলাদেশকে হয়তো আর ১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে। ১০ বছর পর আজকের বাংলাদেশের সব মানুষের অন্যতম দাবী হবে খাল কাটা। আমাদের নদী গুলো যখন তার নাব্যতা হারাবে ভারতের ফাঁদে পড়ে, সারাদেশ ও কৃষি হাহাকার করবে মরুকরণ প্রক্রিয়া হতে মুক্ত হতে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস বাংলাদেশ আওয়ামী লীগও একদিন এই দেশে খালকাটা কর্মসূচীতে অংশ নিব

জিয়াকে বাংলাদেশের স্থপতি না বলে, আমি বলি আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার। বাংলাদেশে আজ যে সবুজ বিপ্লব, হাসঁ-মুরগীর খামার, মৎস চাষ, বৃক্ষরোপন, বেসরকারীকরণ, বেসরকারী ব্যাংক বীমা স্থাপন, এনজিওদের কার্যক্রম, কৃষিক্ষেত্রে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার, সামাজিক বনায়ন-এ গুলো জিয়াই বাংলাদেশে চালু করেছেন। খাল কাটা কর্মসূচীর প্রয়োজনীয়তা কতটা-তা বুঝতে বাংলাদেশকে হয়তো আর ১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে। ১০ বছর পর আজকের বাংলাদেশের সব মানুষের অন্যতম দাবী হবে খাল কাটা। আমাদের নদী গুলো যখন তার নাব্যতা হারাবে ভারতের ফাঁদে পড়ে, সারাদেশ ও কৃষি হাহাকার করবে মরুকরণ প্রক্রিয়া হতে মুক্ত হতে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস বাংলাদেশ আওয়ামী লীগও একদিন এই দেশে খালকাটা কর্মসূচীতে অংশ নিব।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন